সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফসল

সংকল্প হতে হবে তেজদীপ্ত পরিশ্রমও হওয়া চাই কঠোর শ্রম-সংকল্পের মধুর মিলনেই সমৃদ্ধ হবে সৌভাগ্যের জঠর।। বারিদ কান্তার ২৭-০৩-২০১৫

উদযাপন

আবেগের পারদ যখন হিমালয় চুড়ায় আকাঙ্ক্ষিত স্বপ্নগুলো ডানা মেলতে চায়। এক পা, দু পা করে যখন সিন্দুর সীমানায় বিচলিত মুহূর্তের বাষ্প বিস্ফোরিত হতে চায়। বিজয়ের ডিঙ্গি নৌকা ভেড়াবে যখন উচ্ছ্বাসো মোহনায় শহর, নগর ও বন্দর সাজবে তখন উত্তপ্ত উন্মাদনায়। ১৮-০৩-২০১৫

অনুমান নয় বিশ্বাস

প্রবঞ্চনার হোক জবাব হীনমন্যতা মুক্তি পাক। আত্মবিশ্বাসের পারদ কাঁপিয়ে মেলবোর্নের মাঠ বেড়াবো দাপিয়ে। কটাক্ষেরও হবে জবাব কেন ভাবখানা করো নিষ্পাপ? সমর্থের সবটুকু দেব পরাজয়ের গ্লানিতে ভাসাবো। পতাকা নাচাবো ঐ উঁচুতে অনুমান নয় মোটেই এ হল বিশ্বাস। ১৬-০৩-২০১৫

গন্ডগোল

পিজিকের কেমিস্ট্রি তেমন ভালো নয়, উবে গেছে ফরমালিনের বিষে। বায়োলজিরও ভূগোল গেছে পাল্টে, ভুমিখেকো চণ্ডালদের অশরীরি কর্মদোষে। ইতিহাসের পাতায় পাতায় পৌরনীতির নাভিশ্বাস, আর কাটছে দিন নাগরিক হা-হুতাশে! ০৮-০৩-২০১৫ 

ভাবনার মুখোমুখি

গৌধুলির আভা দিগন্তে বিলীন হল সোনালী রঙ ছড়াতে ছড়াতে। বিস্তীর্ণ সবুজের এপারে দাড়িয়ে পথিক সূর্যাস্ত দেখে ভাবনার শীষে দোল খায়,  আর ভাবে। ভাবতে বসে সগৌরভে নিজের সৌন্দর্য জাহির কারা ফুল সৌরভ ছড়ানো ভুলে গিয়ে। পাখিরাও নীরব, ভাবতে বসে সেও কেন এই কিচির মিচির সুরেলা স্বরে ডাকাডাকি? লজ্জাবতীর পাতা চুইয়ে পড়তে থাকা সচ্ছ শিশির বিন্দু, সেও ভাবে কেনইবা এখানে এলাম, আবার কেনইবা ঝড়ে পড়া, চলে যাওয়া? অবিনশ্বর হওয়ার মন্ত্র নিয়ে যে অশথ বৃক্ষটি মাটি ফুড়ে নিজের অস্তিত্ব জানান দেয় এমন ভাবনা তাকেও তাড়িত করে। কেন এই জীবন? কেনইবা এত সংগ্রাম? জীবন সত্য, জন্ম, বেঁচে থাকা? নাকি প্রস্থান, মৃত্যু কিংবা চলে যাওয়া? ০২-০২-২০১৫ 

অভিনয়

আমরা ভুলেই বসে আছি সুসজ্জিত বাহিনীর প্যাঁদানির কথা। ভুলে গেছি সে দিনগুলোর কথা যে দিনগুলোতে ছিল বারন প্রান খুলে কথা বলাতে, ছিল নিষেধ তোমার আমার কাছে আসাতে। গলার কাঁটা হয়ে অসস্থি ছড়াতো প্রতিটি হৃদয়ে। কারাগারেই যেন বন্ধি আছি এমন মনে হত, পোড়া ঘায়ে আঘাত লেগেছে জেগেছে পুরনো ক্ষত, এমন অবস্থায় সুস্থ থাকার অভিনয়টা বন্ধ করো আপাতত। ১৯-০১-২০১৫

রাজপথে হঠাৎ দেখা পথসুন্দরী

তোমার নেশা ধরা ডাগর চোখের প্রেমে পড়ি সকাল, দুপুর, সান্ধ্য। দীঘল চুলের আলতো পরশে আমার মায়াবী ধরণীটা ক্ষণিকেই যেন অন্ধ। প্রেমে পড়েছি তোমার হেঁটে চলায় ইচ্ছে করে পিছু নেই, অদম্য সাহসে আটকিয়ে পথ জিজ্ঞেস করি নামটি কি? প্রেমে পড়েছি তোমার চপল কথার ঢঙে ভাবনায় আছো সমস্ত দিবা-রাত্রি। আর কি কখনো পাবো দেখা রাজপথে হঠাৎ দেখা ওহে পথসুন্দরী!!! ২৮-১১-২০১৪