সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ইঞ্জেকশন

অস্থিরতা নামক ইঞ্জেকশন পুশ করে দিয়ে সময় তামাশা দেখছে
আর একপা-দুপা করে এগিয়ে চলছে অন্ধকারের দিকে।
কখনো হয়তো ভোর হবেনা আর, সকালের শুভ্রতা ছোঁবে না কোন সবুজ পাতার চিবুক।
মুখরিত কোলাহল গুলো মিলাবে শূন্যতায় সুনসান নীরবতা জমিয়ে আসর বসাবে এখানে।

মাত্রাতিরিক্ত অস্থিরতার নেশায় বুদ হয়ে থাকা শহরটা ধ্বংসযজ্ঞ আর আবর্জনার স্তুপে পরিণত হলে তবেই হয়তো ইঞ্জেকশনের কার্যকারীতা নিঃশেষ হবে।

১৫/০৪/২০১৮

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আজব বাঙ্গালীর অদ্ভুত খেয়াল সেজদা ঠুকিবে তুই মরিলে

চাঁদ নাকি হয়েছে পবিত্র দেখে তোর মুখ আর কলংক নাকি খুঁজে আতেল কবি রাত্রিতে নিশ্চুপ। আস্তিকতার ভুল বিশ্বাসে তুই যে কোটি হৃদয়ে তুই ছাড়া যে জাতি অচল কেন যাবি তুই অসময়ে। মূর্খ জ্ঞানীর পকেট ভারী তুই সাধু তাই প্রমানে আজব বাঙ্গালীর অদ্ভুত খেয়াল সেজদা ঠুকিবে তুই মরিলে। বারিদ কান্তার ১৮-০৯-২০১৪

আমাদের শঙ্কার জায়গাটায় আপনারা দাড়িয়ে একটু চিন্তা করুন।

দেশের রাজনীতিবিদদের কাছে একটা অনুরোধ আপনারা আলাপ আলোচনা করে যত সমস্যা আছে তা সমাধান করুন দয়া করে। আপনারা আমাদেরকে আর অনিশ্চয়তার দিকে নিক্ষেপ করবেন না। আমরা প্রতি ৫ বছর অন্তর অন্তর কেন এই অনিশ্চয়তার মুখে পরবো? স্বাধীনতার ৪০ বছর পরও কেন আমাদের একটি অনিশ্চয়তায় রাতের ঘুম হারাম হবে? একটু করে শুধু সাধারন জনগনের কথা চিন্তা করুন। আমারা চিন্তিত নির্বাচনকালীন, নির্বাচন পূর্ব ও পরে কি হবে তা অনুমান করে। আমাদের এই শঙ্কার জায়গাটায় আপনারা দাড়িয়ে চিন্তা করুন......প্লিজ......

বৃষ্টিময় রজনী

বৃষ্টিময় রজনী তুমি এলে সজনী নিয়ে এলে শুভ্রতা কল্যানে ধরণি চলে গেলে অসময়ে মনো ব্যাথা বুঝনি। বৃষ্টিময় রজনী। তারিখঃ ০৪-০৯-২০১৩