সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

প্লাবন

বাড়াবাড়ি রকমের অস্থিরতা নিয়ে জাগছে প্রতিটা ভোর।
দুপুরটা পোড়াচ্ছে ভীষণ, অতিকায় বিভীষিকা নিয়ে ভাতঘুম হারাম করে।
সন্ধ্যেটা প্রবল আক্রোশে কপালে বিপ্লবের ব্যান্ড পরে প্রতিবাদে বের হলেও
অজানা নেশায় বুদ হয়ে ঢুকে যাচ্ছে রাতের গহ্বরে।

অন্ধ, বোবাকালা, বুদ্ধিহীন দলপতিরা সুখ-সমৃদ্ধির সুর তুলছেন নিজস্ব সক্রিয়তায়।
মৃত্যুপুরীতে আছো, বেশী ভেবে আর কি হবে তোমার চারপাশে শুধুই আশংকার ঘোর।
বসন্ত নিয়ে আসে আগুন, ছারখার ছাই-ভষ্ম।
বৈশাখ জুড়ে শুরু হোক আত্মাহুতির প্লাবন।



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আজব বাঙ্গালীর অদ্ভুত খেয়াল সেজদা ঠুকিবে তুই মরিলে

চাঁদ নাকি হয়েছে পবিত্র দেখে তোর মুখ আর কলংক নাকি খুঁজে আতেল কবি রাত্রিতে নিশ্চুপ। আস্তিকতার ভুল বিশ্বাসে তুই যে কোটি হৃদয়ে তুই ছাড়া যে জাতি অচল কেন যাবি তুই অসময়ে। মূর্খ জ্ঞানীর পকেট ভারী তুই সাধু তাই প্রমানে আজব বাঙ্গালীর অদ্ভুত খেয়াল সেজদা ঠুকিবে তুই মরিলে। বারিদ কান্তার ১৮-০৯-২০১৪

আমাদের শঙ্কার জায়গাটায় আপনারা দাড়িয়ে একটু চিন্তা করুন।

দেশের রাজনীতিবিদদের কাছে একটা অনুরোধ আপনারা আলাপ আলোচনা করে যত সমস্যা আছে তা সমাধান করুন দয়া করে। আপনারা আমাদেরকে আর অনিশ্চয়তার দিকে নিক্ষেপ করবেন না। আমরা প্রতি ৫ বছর অন্তর অন্তর কেন এই অনিশ্চয়তার মুখে পরবো? স্বাধীনতার ৪০ বছর পরও কেন আমাদের একটি অনিশ্চয়তায় রাতের ঘুম হারাম হবে? একটু করে শুধু সাধারন জনগনের কথা চিন্তা করুন। আমারা চিন্তিত নির্বাচনকালীন, নির্বাচন পূর্ব ও পরে কি হবে তা অনুমান করে। আমাদের এই শঙ্কার জায়গাটায় আপনারা দাড়িয়ে চিন্তা করুন......প্লিজ......

বৃষ্টিময় রজনী

বৃষ্টিময় রজনী তুমি এলে সজনী নিয়ে এলে শুভ্রতা কল্যানে ধরণি চলে গেলে অসময়ে মনো ব্যাথা বুঝনি। বৃষ্টিময় রজনী। তারিখঃ ০৪-০৯-২০১৩