সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

"নিষ্কলঙ্ক আস্তিন"

মনে পড়ে যায় শীতল যুদ্ধে পরাজিত সৈনিকের অন্তরে ধ্বংসযজ্ঞের কথা। মনে পড়ে যায় আমাবস্যার কালো অন্ধকারে পতিত নগরীর কথা। যেখানে ছিল না প্রেমের আবাস, চলাচল ছিল না ভালোবাসার। চলাচল ছিল সেখানে বারবনিতার কামার্ত আকর্ষণ ও তাদের উন্মুক্ত আগ্রাসী আহবান। আর্তনাদ করে প্রেমিক যুগল অভিশপ্ত এই নগরে পূর্ণিমার আলোর বরষায় তারা ভিজেছিল কবে? ভাবে আর মূর্ছা যায় নির্লিপ্ত হৃদ-অধরে। ভীত প্রেমিকা আঁকড়ে ধরে আর খুঁজে ফিরে প্রেমিকের নিষ্কলঙ্ক আস্তিন। নিষ্ঠুর পৃথিবী আজো হিংসায় মত্ত, বাদ সাধে আর কূট-কৌশল করে ফাটল ধরাতে আস্থার। ০৫-০১-২০১৪

সব কিছু প্রাইভেট সেক্টরে চলে গেছে

সব কিছু প্রাইভেট সেক্টরে চলে গেছে। একটি স্বাধীন দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদার প্রায় সবকয়টিই পূরণ করছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহ। এখনো পর্যন্ত আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারিনি, তার উপর আছে ফড়িয়াদের লালসার কারনে মুল্যের আকাশচুম্বি আহরন। এখানে আমারা রাষ্ট্রযন্ত্রের কোন প্রভাব দেখতে পাওয়া যায় না। এখনো আমার দেখতে পাই শুধু শীত আসলে শীত বস্র বিতরনের হিড়িক। আর প্রাশ্চাত্ত্য সংস্কৃতি আর প্রতিবেশি দেশের দরুন দেশিয় বস্র শিল্পের অবস্থা তো আরও করুন। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রভাব সামান্যই। আর বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমুহ আছে তাদের মুনাফা নিয়ে। আর বাসস্থান, সেটা কবেই সরকারের করায়ত্তের বাহিরে চলে গিয়েছে। শহরমুখি মানুষের আশ্রয় হচ্ছে ভাড়া বাসা, যা কিনা কিছু ব্যেক্তি পর্যায়ে ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে নিয়ন্ত্রিত। শিক্ষা! দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অবস্থা তো আরও করুন, এখন তো গলিতে গলিতে গজে উঠেছে প্রাইমারি স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যলয় পর্যন্ত, আর এসব প্রতিষ্ঠানে কি শিখানো হয় তা বলাই বাহুল্য। এসব এক-একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এক-একাটি শিল্প প্রতিষ্ঠান যেন। এসব প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পায় সমাজের উচ্চবৃত্তের ...

সহজ ভাষায় বাংলা কবিতার ছন্দ শিক্ষা: সহজ ভাষায় বাংলা কবিতার ছন্দ শিক্ষা

সহজ ভাষায় বাংলা কবিতার ছন্দ শিক্ষা: সহজ ভাষায় বাংলা কবিতার ছন্দ শিক্ষা :         কবিতা লেখা আজ কাল মানুষের কাছে একটা খেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেখা যাচ্ছে, কেউ একটু লেখা পড়া শিখেই মনের মাধুরী মিশিয়ে কবিতা লেখা শুরু...

"ইচ্ছে করে"

ঘোলা জলে কচুরিপানার মতো ভাসতে আমার ইচ্ছা করে। রাজহাঁসের গর্বিত বিচরন আমায় মুগ্ধ করে। চপলা মাছরাঙার মত ইচ্ছা করে চুপটি করে বসে থাকি বিস্ময় সন্ধানে। আর ছোটাছুটি করতে ইচ্ছা করে পুঁটি মাছের মতন। ইচ্ছা করে ডানা ঝাপটিয়ে দাপিয়ে বেড়াতে। রাঙ্গা ভোরের শালিক হয়ে সকালটা রাঙ্গাতে। বউ কথা কউ পাখির মত গান শুনাতে। ইচ্ছে করে ফিঙ্গের লেজে শৈশব আটকাতে। সমুদ্রের লোনা জলে সাতার দিতে ইচ্ছা করে। গাংচিল এর পীঠে চড়ে সমুদ্র দিগন্ত দেখার ইচ্ছা করে। লাল কাঁকড়ার ছান্দিক গৃহে ডুব বার বার দেখতে ইচ্ছে করে ইচ্ছে করে জেলে-মাঝির দেরাজ গলায় গাওয়া গানটি শুনতে। ০৩-০১-২০১৪

পাকিস্তান ভক্ত বন্ধুদের বলছি.....

পাকিস্তান ভক্ত বন্ধুদের বলছি, আপনারা নিশ্চয় খুশি হবেন যখন পাকিস্তানিরা আবার আপনাদের আমন্ত্রনে আসবেন, বসবেন এবং খোশ গল্পে মেতে উঠবেন, এবং আবার সেই ৫২ ও ৭১ এর পুনরাবৃত্তি ঘটবে নিশ্চয় তখন আপনারা আপনাদের প্রিয় নেতা কাদের মোল্লা মত বিভক্ত পাকিস্তান কে এক করার কাজে নেমে পড়বেন তাইনা? যখন পাকিস্তানের জঙ্গি সংঘটন বাংলাদেশ দূতাবাস হামলার হুমকি দেয়, তখনও কি আপনার মধ্য দেশ প্রেম কাজ করে না? যখন পাকিস্তানের পার্লামেন্টে বাংলাদেশ কে তিরস্কার করে বক্তৃতা দেওয়া হয় তখনও কি আপনাদের মনে হয় না এই পাকিস্তান কখনো আমাদের বন্ধু হতে পারেনা। আরে ভাই যে দেশে মিনিটে মিনিটে বোমায় মানুষ মরে সেই দেশ আইসে আরেক দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাইতে, এরেই বলে হ্যিপক্রেট জাতি। 20-12-13

কচি প্রানে বিষ ঢেলে দেয় নিন্দিতে বাংলায়

শকুনের রক্তচক্ষু পড়েছিল বাংলায় তাজা প্রানের বিনাশ হল সেই অশুভ ছায়ায়। শকুনের প্রেতাত্মারা আজো আছে আশায় কচি প্রানে বিষ ঢেলে দেয় নিন্দিতে বাংলায়।  ১২-১২-২০১৩

পলটি মারে Tumble কিং

পলটি মারে Tumble কিং বুবুজিরা নিদ্রাহীন আমজনতা সংজ্ঞা খুঁজে সকাল দুপুর রাত্রি দিন। এইটা করলেন তিনি কি? চলমান দাবানলে তিনি কেন ঢেলে দিলেন ঘি? বঙ্গভবন স্বপ্নে তার কড়া নাড়ে অহর্নিশ বুবুজিদের আঁচল ধরে কভু হয় যদি দেখা কার্নিশ। ০৫-১২-২০১৩